কিভাবে আপনি হতে পারেন দারাজের ডি-ফোর্স এজেন্ট 0 6006

d-force
Last updated on December 21st, 2023 at 01:11 pm

দারাজ বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ই-কমার্স মার্কেটপ্লেস, যেখানে রয়েছে জেনুইন প্রোডাক্ট, ক্যাশ অন ডেলিভারির সুবিধা, সেরা কাস্টমার সার্ভিস আর ৭ দিনের মধ্যে প্রোডাক্ট ফেরত সেওয়ার সুবিধা। জেনে নিন, কিভাবে দারাজের অংশ হতে পারবেন ডি-ফোর্স সেলস কনসালটেন্ট প্রোগ্রামের মাধ্যমে।
ডি-ফোর্স দারাজের একটি বিক্রয় শাখা এবং এটি এমন একটা প্রোগ্রাম যেখানে আপনি রেজিস্ট্রেশন করলে দারাজ থেকে পণ্য বিক্রয় করে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

ডি -ফোর্স প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করলে আপনি পাবেন বিবিধ সুবিধা, যেমনঃ

               ১। একজন ডি -ফোর্স সেলস কনসালটেন্ট হিসেবে আপনি দারাজ থেকে যত বেশি বিক্রয় করবেন , ততো বেশি কমিশন পাবেন।
               ২। দারাজ থেকে পণ্য বিক্রয় করার জন্য আপনার কোনো বিনিয়োগের প্রয়োজন নেই।
               ৩। আপনি নিজেই নিজের বস।
               ৪। দারাজে রয়েছে বিশাল পণ্যের সম্ভার যেখান থেকে ক্রেতারা চাহিদা অনুযায়ী যেকোনো পণ্য বিক্রয় করতে পারবেন।
               ৫। আপনি যেকোনো সময়ে দারাজ থেকে অর্ডার করতে পারবেন কারণ দারাজের ওয়েবসাইট ২৪ ঘণ্টা কার্যকর থাকে ।
               ৬। দারাজে রয়েছে দেশব্যাপী পণ্য ডেলিভারি নেটওয়ার্ক ।
               ৭। ক্রেতার কাছে পণ্য পৌঁছে দেওয়ার এবং পেমেন্ট সংগ্রহের দায়িত্ব দারাজের ।

কে হতে পারে আপনার ক্রেতাঃ

                ১। আপনি আপনার পরিবার-পরিজন এবং বন্ধুদের কাছে দারাজ থেকে পণ্য বিক্রয় করতে পারবেন।
                ২। যে সকল ক্রেতাদের ইন্টারনেট সুবিধা নেই কিংবা যারা অনলাইন শপিং করতে অভ্যস্ত নয় , তাদের কাছেও বিক্রয় করতে পারবেন।
                ৩। কোনো অবস্থাতেই দারাজের পণ্য পুঞ্জীভূত করে খুচরা দোকানে পুনরায় বিক্রয় করা যাবে না।

কিভাবে অংশগ্রহণ করবেনঃ

স্টেপ ১ঃ আপনার মোবাইল /ট্যাব /পিসি /ল্যাপটপের ব্রাউজার ওপেন করে , www.daraz.com.bd টাইপ করুন।
স্টেপ ২ঃ দারাজ ওয়েবসাইটের হোমপেজ এ “Your account” অপশনটি ক্লিক করে সঠিক ইমেইল এড্রেস এবং ফোন নম্বর দিয়ে সাইন আপ করুন।
স্টেপ ৩ঃ সাইন আপ করার পরে দারাজের হোমপেজের একদম নীচে বা পাশে “become a sales consultant” অপশনটি ক্লিক  করুন।
স্টেপ ৪ঃ যেই রেজিস্ট্রেশন ফর্মটি আসবে , সেটি সঠিক ভাবে ফিল আপ করুন। এরপর আপনার ইমেইলে দারাজ থেকে একটি ট্রেনিং ভিডিওর লিংক শেয়ার করা হবে। লিংক টি ক্লিক করে ভিডিও টি দেখুন।
স্টেপ ৫ঃ ভিডিও দেখার পরে মোবাইলে নম্বর দিয়ে ভেরিফাই করুন।
স্টেপ ৬ঃ এই শেষ ধাপে আপনার মোবাইল নম্বরে রেজিস্ট্রেশন প্রসেস সম্পূর্ণ হওয়ার পর একটি SMS পাঠানো হবে। এরপর আপনারা  ডি-ফোর্স এজেন্ট হিসেবে বিক্রয় শুরু করতে পারবেন।

তাহলে চলুন, দারাজের এই সেলস কনসালটেন্ট প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করে সহজ পথে আয়ের মাধ্যমে নিজেকে স্বনির্ভর করে তুলি।

আরো দেখুনঃ

দারাজের অ্যাফিলিয়েট পার্টনার কিভাবে হবেন ?

Share with your network
Previous ArticleNext Article
With years of experience as a seasoned online shopper, I have developed a keen eye for the latest trends and technology in the E-commerce industry. The passion for discovering the best products and services on the web is matched only by love for sharing their findings with others.

Leave a Reply

২৬ শে মার্চ কেন স্বাধীনতা দিবস? 3 59631

Last updated on June 6th, 2023 at 12:24 pm

১৯৪৭ সালের আগস্টে প্রায় ২০০ বছরের শাসনের অবসান ঘটিয়ে ভারতীয় উপমহাদেশ থেকে বিদায় নেয় ব্রিটিশরা। কিন্তু ব্রিটিশদের এই সুদীর্ঘ শোষনের ইতিহাস ‘শেষ হইয়াও যেন হইলো না শেষ’। আর সেই স্বাধীনতা নাটকের শেষ অঙ্কের সূচনা ঘটে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ- যার মাধ্যমে পশ্চিম পাকিস্তানের কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভ করে বাংলাদেশ নামক নতুন এক ভূখণ্ড। 

২৬ শে মার্চ স্বাধীনতা দিবস তা প্রায় সবাই জানে। কিন্তু স্বাধীনতা দিবসের কারণ বা এর পেছনের ইতিহাসটা কি? আমাদের মধ্যে অনেকেই সঠিকভাবে জানে না স্বাধীনতা দিবস কি। অথচ স্বাধীনতার এই সোনালী সূর্য ছিনিয়ে আনার জন্য জীবন দিয়েছেন লক্ষ লক্ষ শহীদ।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস কবে?

২৬ মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস। ১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চ স্বাধীনতার ঘোষণা দেন বঙ্গবন্ধু। ১৯৭১ সালের তাৎপর্যপূর্ণ এই দিনটিকে স্মরণ করে  প্রতি বছর গভীর শ্রদ্ধা ও ভাবগম্ভীর্যের মাধ্যমে পালন করা হয় দিনটি। 

স্বাধীনতা দিবসের ইতিহাস

১৯৪৭ সালে ধর্মের ভিত্তিতে জন্ম নেয় ভারত ও পাকিস্তান নামক দুটি রাষ্ট্র। কিন্তু ভারতের পশ্চিমে অবস্থিত পশ্চিম পাকিস্তান ও পূর্ব দিকের ভূখণ্ড তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের (বর্তমান বাংলাদেশ) মধ্যে বৈরীতার হাওয়া দেখা যাচ্ছিলো শুরু থেকেই। বিশেষ করে অপেক্ষাকৃত শক্তিশালী পশ্চিম পাকিস্তান ভাষাসহ চাকরি ও বিভিন্ন ক্ষেত্রে পূর্ব পাকিস্তানের সাথে বৈষম্যের আচরণ করতে থাকে- যার ফলশ্রুতিতে ১৯৭১ সালের মার্চ মাসে একটা অনিবার্য সংঘাতের দিকে মোড় নেয় পরিস্থিতি।

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তান সরকার গভীর রাতে পূর্ব পাকিস্তানের (বর্তমান বাংলাদেশ) নিরীহ জনগণের উপর হামলা চালায় ও গ্রেপ্তার করা হয় স্বাধীন বাংলাদেশের রূপকার শেখ মুজিবুর রহমানকে। তবে গ্রেপ্তারের কিছু আগেই ২৬শে মার্চের প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর করেন। ঘোষণাটি নিম্নরুপ:

war declaration 1971

এটাই হয়ত আমার শেষ বার্তা, আজ থেকে বাংলাদেশ স্বাধীন। আমি বাংলাদেশের মানুষকে আহ্বান জানাই, আপনারা যেখানেই থাকুন, আপনাদের সর্বস্ব দিয়ে দখলদার সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে শেষ পর্যন্ত প্রতিরোধ চালিয়ে যান। বাংলাদেশের মাটি থেকে সর্বশেষ পাকিস্তানি সৈন্যটিকে উত্খাত করা এবং চূড়ান্ত বিজয় অর্জনের আগ পর্যন্ত আপনাদের যুদ্ধ অব্যাহত থাকুক।

২৬শে মার্চ চট্টগ্রাম বেতার কেন্দ্রে শেখ মুজিব এর স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রটি মাইকিং করে প্রচার করা হয়। পরে ২৭শে মার্চ মেজর জিয়াউর রহমান চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বঙ্গবন্ধুর পক্ষ থেকে পুনরায় স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।

কবে থেকে স্বাধীনতা দিবসের শুরু হয়েছে?

১৯৭১ সালের ২৬ শে মার্চ থেকে স্বাধীনতা দিবসের মাধ্যমে সূচনা হয় রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের। দীর্ঘ নয় মাসের এই যুদ্ধের মাধ্যমে অনেক ত্যাগ ও রক্তের মাধ্যমে আমরা বিজয় লাভ করি ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর। অর্জিত হয় মহান স্বাধীনতা। তারপর থেকেই প্রতিবছর ২৬ মার্চকে পালন করা হয় বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস হিসেবে।

২৬ শে মার্চ কে স্বাধীনতা দিবস ঘোষনা করা হয় কবে?

২৬ শে মার্চ কি দিবস- তা এখন আমরা সবাই জানি। কিন্তু ২৬ মার্চ কে স্বাধীনতা দিবস ঘোষনা করা হয় কখন তা আমরা অনেকেই জানি না। দেশ স্বাধীন হবার পর ১৯৭২ সালের ২২ জানুয়ারি প্রকাশিত এক বিশেষ প্রজ্ঞাপনে ২৬ মার্চকে বাংলাদেশে জাতীয় দিবস হিসেবে উদযাপন করার ঘোষণা দেয়া হয় এবং সরকারিভাবে এ দিনটিতে ছুটি ঘোষণা করা হয়।

Independecne war

স্বাধীনতা দিবসের তাৎপর্য

জাতীয় জীবনে স্বাধীনতা দিবসের গুরুত্ব ও তাৎপর্য অপরিসীম। এই দিনটি প্রত্যেক বাংলাদেশীর জীবনে বয়ে আনে একই সঙ্গে আনন্দ-বেদনা-গৌরবের এক অম্ল-মধুর অনুভূতি। একদিকে হারানোর কষ্ট অন্যদিকে মুক্তির আনন্দ। তবে শেষ পর্যন্ত সবকিছু ছাড়িয়ে স্বাধীনতা প্রাপ্তির অপার আনন্দই বড় হয়ে ওঠে প্রতিটি বাঙালির কাছে। গৌরবোজ্জ্বল এই দিনটি প্রতিবছর আসে আত্মত্যাগ, আত্মপরিচয় ও ঐক্যের বার্তা নিয়ে। সেই সাথে স্মরণ করিয়ে দেয় আমাদের দায়িত্ব-কর্তব্য। নব উদ্যমে সামনে এগিয়ে যাওয়ার অনুপ্রেরণা ও দিকনির্দেশনা নিয়ে আসে এই দিন। আমাদের উচিত এই দিনটিকে শক্তিতে পরিণত করে নতুন দিনের পথে এগিয়ে চলার।

মহান স্বাধীনতা দিবসে দারাজে আকর্ষণীয় ডিল ও ডিসকাউন্ট

স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে স্বাধীনতার ৫০ বছরে দারাজ আয়োজন করেছে ‘মহান স্বাধীনতা দিবস ক্যাম্পেইন‘। বিশাল ছাড় ও ডিসকাউন্টের মাধ্যমে শপিং এর এই দারুণ ইভেন্টে অংশগ্রহণ করে দারুণ এই ইতিহাস উদযাপনের সঙ্গী হতে পারেন আপনিও।

Share with your network

Must Check 5 Popular Book Publishers In Ekushey Boi Mela 0 8111

Last updated on June 7th, 2023 at 12:07 pm

Boi Mela is not only a typical bookfair anymore, nowadays it becomes a national and traditional ceremony of Bangladeshi people. It is named ‘Amor Ekushey Boi Mela’ after the pride of young martyrs’ death sacrifice for their mother tongue back in 1952. Boi Mela is taking place since February 1972 at Bangla Academy. An extraordinary intellectual and publisher named Chittaranjan Saha had set up the first Boi Mela at ‘Bangla academy bottola’ with only 32 books on the ground which were published in West Bengal in 1971 during the liberation war of Bangladesh. So It can be said that the Ekushe Book Fair is not only a national book fair but also a symbol of our culture.

Every year a great number of books and magazines are published at Ekushe Boi Mela. All popular publications in bd participate at Amor Ekushey Boi Mela with elevated excitement and preparation. This year is no exception- you can know that by checking the boi mela book list. You can also check Master English Grammar Bookrich dad poor dad, the things you can see only when you slow down now on Daraz.

Let’s Checkout The 5 Most Popular Book Publishers Of Ekushe Boi Mela

Anyaprokash Publication

Anyaprokash (অন্য প্রকাশ) is a renowned publication in Bangladesh. It is famous for its quality production of books. But it is mostly known for its working relationship with the great Bengali writer Humayun Ahmed. And their newest collection of published books is also adorable. You can check them to buy some great pieces of Bengali literature.

Prothoma Publication

Prothoma Publication (প্রথমা প্রকাশনী) is a great example of ‘quality work always shines’ since it is a comparatively newer member of Bangladeshi publications. In past, Prothoma published many excellent pieces of literature to provide readers some good books. In Boi Mela, they also bring some promising books written by renowned and young writers. You should check prothoma publications seriously to have some collection.

Bishwo Shahitto Kendro

Celebrated intellectual and professor Abdullah Abu Sayeed founded this organization with many visions and dreams to change the country by making an enlightened nation that read books with a passion. Bishwo Shahitto Kendro (বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র) has mainly translated the book of foreign writers in a great amount to help readers to taste the world literature. You should check their recent collection to enrich yourself.

Pathak Shamabesh

The word ‘Pathak Shamabesh’ means a gathering of readers. By justifying their name, Pathak shamabesh (পাঠক সমাবেশ) is working great to create their own reader class. In spite of a complaint about the price of their book, nobody can question their work quality. And be sure that visiting their newest Boi Mela collection will tempt you highly to grab many great author’s masterpieces of world literature.

Mowla Brothers Publication

Mowla Brothers (মাওলা ব্রাদার্স) is another important member in Bangladeshi publication history. From the beginning of the newly born country, Mowla helps readers to grab some best pieces of literature. Apart from that, Mowla had also a great impact by introducing new writers who became some great authors later. By keeping up this standard they published many good books at Boi Mela- you should enhance your collection by reviewing their latest.

So, In case you missed Amor Ekushey Boi Mela last year, then do not forget to pay a visit this time. Since you may find stores to buy books online, but you might not get the opportunity to bask in the free flow of knowledge, discover new literature and meet your favorite authors anywhere else than Ekushey Boi Mela.

You may also like:
Top 11 Bengali Writers You Check Right Now

Share with your network