Information

আমাদের একটি স্বাধীন জাতি হিসেবে গড়ে উঠার পেছনে কতগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ দিনের অবদান রয়েছে। এই দিনগুলোতে ঘটে যাওয়া ঘটনার থেকেই আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রাম বেগ পায় আর এক সময় আমরা স্বাধীনতা পাই। সেই সব দিনগুলোর মধ্যে একটি হলো ২১ ফেব্রুয়ারি। বর্তমানে এই দিনটি জাতীয় শহীদ দিবস এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালিত হয়। কিন্তু এই আন্তর্জাতিক মর্যাদার পেছনে রয়েছে ত্যাগের এবং গৌরবের গাথা।

আগের দিনগুলিঃ

১৯৪৭ সালে দেশ বিভাজনের পর দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া তে নতুন দুইটি দেশ এর জন্ম হয়ঃ ভারত এবং পাকিস্তান। বিভাজন হয় মূলত ধর্মের ভিত্তিতে। হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ হয় ভারত এবং মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দুইটি ভাগ পাকিস্তান হিসেবে এক দেশে পরিণত হয়। পাকিস্তানের দুইটি অংশে ধর্মের মিল থাকলেও অন্যান্য বিষয়ে ছিল অনেক পার্থক্য আর ছিল বৈষম্য। পূর্ব পাকিস্তান ছিল অনেক দিক থেকেই বঞ্চিত ছিল। সামরিক দিক থেকে পূর্ব পাকিস্তানকে পশ্চিমা শাসকরা বঞ্চিত রেখেছিল, সাথে যোগ্য চাকরি থেকেও বঞ্চিত রেখেছিল। অনেক ক্ষেত্রে পশ্চিম পাকিস্তান পূর্ব পাকিস্তানের উপর নির্ভরশীল ছিল। তবে লভ্যাংশ কখনই সঠিকভাবে বন্টন হয় নি। বঞ্চনাও চলতে থাকে।

পশ্চিমা শাসকদের দাম্ভিকতা আরও বাড়তে শুরু করেছিল। ভাষা ও সংস্কৃতি পূর্ব পাকিস্তানে ছিল বাংলা কেন্দ্রিক। আর পশ্চিমাদের মূল ভাষা ছিল উর্দু। কিন্তু ক্ষমতার কেন্দ্রস্থানে হওয়ার কারণে পশ্চিমারা কোনভাবেই বাংলাকে পূর্ব পাকিস্তানের ভাষা হিসেবে মানতে পারছিল না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে পাকিস্তানের কায়েদে আজম – মুহাম্মদ আলি জিন্নাহ ঘোষণা দেন যে “উর্দু এবং একমাত্র উর্দুই হবে একমাত্র স্টেট ল্যাংগুয়েজ পাকিস্তানের।” এতগুলো বৈষম্যের উপর যখন বাঙালির অস্তিত্বের অন্যতম উপাদান, বাংলা ভাষার উপরও যখন আক্রমণ হলো, তখন বাঙালি জনগন আর মেনে নিতে পারলো না।

২১ শে ফেব্রুয়ারিঃ

সেই ঘোষণার পরে বাঙালি জনতা, বিশেষ করে ছাত্রজনতা বিক্ষোভ আর বিদ্রহে ফেটে পরে। “মাগো ওরা মুখের ভাষা কেড়ে নিতে চায়” স্লোগানে ভরে যায় গোটা দেশ। যখন বিক্ষোভের মাত্রা বেড়ে যায়, তখন পশ্চিমা শাসকেরা ১৪৪ ধারা জারি করে। ছাত্রজনতার সাথে সাধারণ জনগনও ১৪৪ ধারা ভেঙে বিক্ষোভে যোগ দেন।

কিন্তু শাসকগোষ্ঠী শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভের উপর আক্রমণ চালায়। গুলিবর্ষণ করে সাধারণ জনতার উপর। মারা যায় অনেক সাধারণ নাগরিক। নির্বিচারে হত্যা করে বাঙালিদেরকে। সেই ত্যাগের কারণে শেষ পর্যন্ত বাংলা কে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে মানতে বাধ্য হয় পশ্চিমা শাসকেরা।

ফলশ্রুতিঃ

এই দিনটি যেমন গৌরবের ঠিক তেমনই দুঃখের। অগণিত সাধারণ জনগনের প্রাণ যায়। এটিই বিজয় দিবস এর মুক্তির দিকে প্রথম উল্লেখযোগ্য একটি ধাপ ছিল। এই বিপ্লব থেকেই বাংলার মানুষের মাঝে বিশ্বাস সঞ্চার হয় যে তারা তাদের ন্যায্য পাওনার জন্য সংগ্রাম করতে পারবে। এই স্ফুলিঙ্গ থেকেই একটা সময় স্বাধীনতা দিবস এর জোয়ালা উথলে পড়ে। এখান থেকেই একটি স্বাধীন জাতি হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠা করার অনুপ্রেরণা পায় পূর্ব পাকিস্তান ওরফে বাংলাদেশ।

“আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি
আমি কি ভুলিতে পারি
ছেলেহারা শত মায়ের অশ্রু গড়া-এ ফেব্রুয়ারি
আমি কি ভুলিতে পারি
আমার সোনার দেশের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি
আমি কি ভুলিতে পারি।।”

কথা: আবদুল গাফফার চৌধুরী, ১৯৫২
সুর: আলতাফ মাহমুদ, ১৯৫৪

২১ শে ফেব্রুয়ারি যে শুধু বাংলাদেশেই শহীদ দিবস হিসেবে পালন করা হয় তা কিন্তু নয়, ১৯৯৯ সালে ইউনেস্কো থেকে স্বীকৃতি পাওয়ার পর থেকেই ২০০০ সাল থেকে দিনটি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে যথাযথ মর্যাদায়। আন্তর্জাতিক এই স্বীকৃতি পাওয়ার মূল কারণ ছিল যে কোন জাতিই নিজের ভাষার অধিকারের জন্য আত্মত্যাগ করেনি। বাংলা সহ সকল ভাষাভাষীর অধিকারকে মর্যাদা দেয়ার জন্যই এই দিনটি আন্তর্জাতিকভাবে পালিত হয়।

বিজয় দিবসঃ শনিবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৩

বাংলাদেশের একটি স্বাধীন জাতি হিসেবে জন্মের ইতিহাস অনেক ত্যাগ তিতিক্ষার, অনেক কষ্টের, অনেক বীরত্বের আর অবশ্যই অনেক গৌরবের। যার চুড়ান্ত পরিণতি আমরা ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর তারিখে পাই। আপনার মনে প্রশ্ন জাগতে পারে যে, ১৬ ডিসেম্বর কি দিবস? ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের বিজয় দিবস। কিন্তু এই তারিখ টি তে আসার আগ পর্যন্ত অনেকগুলো সংগ্রাম এর ধাপ পেরিয়ে এসেছে বাংলাদেশের মানুষ। ১৬ ডিসেম্বর এর সম্পূর্ণ গুরুত্ব বুঝতে হলে অবশ্যই এই ওই মুহুর্ত গুলো দেখে আসা দরকার।

বাংলাদেশের বিজয় দিবস কবে?

বাংলাদেশের বিজয় দিবস পালিত হবে ২০২৩ সালের ১৬ ডিসেম্বর শনিবারে ।

১৬ ডিসেম্বর এর আগের গুরুত্বপূর্ণ তারিখ গুলো

১৯৪৭ সালের ১৪ এবং ১৫ আগস্ট যথাক্রমে পাকিস্তান এবং ভারত স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে জন্মলাভ করে। পাকিস্তান এর দুইটি ভাগ পূর্ব এবং পশ্চিম পাকিস্তান এ বিভক্ত হয়। কিন্তু এই দুই দেশের মাঝে বিশাল ভারত রাষ্ট্র ছিল যার কারণে দুইটি ভাগের মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থা কিছুটা বাধাগ্রস্থ হত। এছাড়াও পশ্চিম পাকিস্তান পক্ষপাত এর ভিত্তিতে শাসন করছিল যেখানে পূর্ব পাকিস্তানের অনেক ন্যায্য অধিকার ই ক্ষুন্ন হত। সম্পদের বন্টন, চাকরির অগ্রাধীকার, প্রতিরক্ষা, এবং আরও অনেক মৌলিক বিষয়ে পূর্ব পাকিস্তানের সাথে নানা বৈষম্য করা হত।

প্রথম গুরুত্বপূর্ণ তারিখ টি ছিল ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি, যেখানে পূর্ব পাকিস্তানের ভাষা বাংলা হওয়ার ন্যায্য দাবি কে পশ্চিমা শাসক রা প্রত্যাখ্যান করে এবং শান্তিপূর্ণ বিক্ষভের মধ্যে গুলি বর্ষণ করে। অনেক শান্তিকামী বাঙালী নাগরিক প্রাণ বরণ করে। সেখান থেকেই স্বাধীনতার বীজ এর বপন হয়।

রাজনৈতিক দিক দিয়েও পূর্ব পাকিস্তান বঞ্চিত হচ্ছিল। পূর্ব পাকিস্তানের জনপ্রতিনিধি হিসেবে দেশীয় নেতৃত্ব ছিল সময়ের দাবী। কিন্তু পশ্চিমা শাসকগোষ্ঠী কোনভাবেই ক্ষমতা হস্তান্তর করতে রাজী হন নি। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান এর নেতৃত্বে আওয়ামী এলজি, ১৯৭০ সালের ৭ ডিসেম্বর এর সাধারণ নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করলেও পশ্চিমা শাসক রা ক্ষমতা হস্তান্তর করে নি।

এভাবে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ সাধারণ বাঙালী জনগণের উপর পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী আক্রমণ করে যেখানে অগণিত সাধারণ মানুষ কে নিরীহভাবে হত্যা করা হয়। এই ঘটনার পরে আর পূর্ব পাকিস্তান নামে বাঙালী রা পরিচয় দিতে চায় নি। ২৬ মার্চ স্বাধীনতা ঘোষণার মাধ্যমে বাংলাদেশ হিসেবে নতুন রাষ্ট্রের এক সংগ্রাম শুরু হয়।

১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস কিভাবে হলো

২৬ মার্চ স্বাধীনতা ঘোষণার পর স্বাধীনতা যুদ্ধে সাধারণ জনতা, বাঙালী সামরিক বাহিনী, এবং সর্বস্তরের জনগণ পাকিস্তানী জান্তা দের বিরুদ্ধে যুদ্ধে নেমে পরে। ১১ টি সেক্টরে ভাগ হয় বাংলাদেশ। পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী মানুষ হত্যা এবং ধ্বংসযজ্ঞ চালায় সারা দেশে। কিন্তু বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধারা যুদ্ধ চালিয়ে যায়। এক সময় ভারতীয় মিত্রবাহিনী যুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধা দের সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসে। কিন্তু প্রায় শেষ মুহুর্তে এসে অনেক বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে পাকিস্তানী হানাদারেরা। কিন্তু এক সময় এসে পাকিস্তানী বাহিনী হাড়ে হাড়ে টের পায় যে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঠেকানো কোনভাবেই সম্ভব নয়।

১৯৭১ সালের ১৬ ই ডিসেম্বর, ৯ মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর পাকিস্তানী বাহিনী মুক্তিবাহিনী এবং মিত্রবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করে। পাকিস্তানী বাহিনীর লেফটেন্যান্ট জেনারেল আমির আবদুল্লাহ খান নিয়াজী, ভারত এবং মুক্তিবাহিনী যৌথবাহিনীর কমান্ডার লেফটেন্যান্ট জেনারেল জাগজিত সিং আরোরার কাছে লিখিত আত্মসমর্পণ করেন। এভাবেই বাংলাদেশী মুক্তিযোদ্ধারা অন্তিম বিজয় পায় মুক্তিযুদ্ধে। আর এইজন্যই এই তারিখ কে বাংলাদেশের জাতীয় বিজয় দিবস বলা হয়। ১৯৭২ সাল থেকে প্রতি বছর এই দিন আমরা উদযাপন করি আর বিজয়ের গৌরব থেকে নিজেদের ব্যক্তিগত জীবনেও অনুপ্রাণিত হই।

বিজয় দিবসের গুরুত্ব

আমাদের দেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম আমাদের ব্যক্তিগত, সামাজিক, এবং জাতীয় সর্বস্তরেই অনুপ্রেরণা যোগায়। বিজয় দিবসের ক্ষেত্রে আমরা প্রতি বছর মনে করি আমাদের বীর দের অপরিপূর্ণ ত্যাগ এর কথা। এর সাথে আমরা হাজার প্রতিকূলতা পার করে কিভাবে অধিকারের জন্য সংগ্রাম করতে হয় তাও শেখায়। বাংলাদেশী হিসেবে আমরা যেখানেই থাকি আমরা চেষ্টা করবো মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিজেদের জীবনে জড়িয়ে রাখতে, যেখানেই থাকি যে অবস্থাতেই থাকি আমরা যাতে দেশের প্রয়োজনে যাতে এগিয়ে আসতে পারি, তার জন্য চেষ্টা করে যাবো।

Now, it’s time to start a new journey in greener technology. Technology is evolving significantly and introducing more and more convenient innovations to provide a great experience. eSIM is one of the most noteworthy mobile technologies that give an immense advantage to mobile phone users.

In Bangladesh, eSIM comes with great benefits for mobile phone users on March 1, 2022. Now, you can transfer your Grameenphone physical SIM to eSIM and this virtual SIM is available for some specific phone models at present.

Although it’s a common query right now what is eSIM, many smartphone users have already migrated to eSIM. Do you want to have an eSIM on your phone?

Let’s get acknowledged the concept of eSIM, the migration process of eSIM, the cost of having eSIM, and the benefits of eSIM.

What is eSIM?

eSIM refers to the embedded SIM which can be electronically programmed into a smartphone instead of inserting a physical SIM. This type of SIM allows you to connect with your chosen operator without the requiring of manual insertion.

What are the Benefits of eSIM?

eSIM cuts the uses of physical SIM so that you can use a virtual SIM with more facilities. Besides introducing an eSIM in Bangladesh helps to cut down the environmental wastage.

It allows the phone users to have an international operator even if they are in Bangladesh. Let’s see the advantages of using an eSIM.

Easy to Install

eSIM is easy to install and it is more convenient rather than the physical SIM you are currently using.

Safe

eSIM is safer than the physical SIM. Because now you don’t need to panic about losing your SIM card.

Environment Friendly

Maybe you are currently using a physical SIM in Bangladesh which is made with plastic. This material is not eco-friendly, is it? When you have a virtual SIM, you don’t need to use a separate SIM card.

Who can Use the eSIM Right Now?

Certain packages and some specific models of the smartphone are included in eSIM. Let’s take a look at the below list.

eSIM Availed Products

• Prepaid (Nischinto)
• Postpaid (My Plan)
• Migration

The Business Solutions customers including Prepaid and Postpaid are not eligible for eSIM.

Which Brands Smartphone Support eSIM in Bangladesh?

Apple Devices

iPhone XR, iPhone 11 Pro, iPhone 12, and 13 have built-in eSIM support. 

Samsung Devices

Versions of Samsung Galaxy S20, S21, Note 20, and Galaxy Fold

Google Pixel Devices

Google Pixel 3, 3a, 4, 4a, 5, 5a, and 6 Pro also support eSIM.

Where do You Get the Grameenphone eSIM?

At present, Grameenphone provides the eSIM for the desired users at the below delivery locations.

• GP House Experience Center
• GPC Lounge Gulshan
• Simanto Square GPC, Dhanmondi
• GPC Lounge GEC- CTG
• Bashundhara city GPC
• GP Online shop
• Farmgate GPC
• Sylhet Korimullah Market GPC
• Dhaka Airport GPC
• Uttara Jasimuddin road GPC
• Motijheel GPC

How to Buy or Activate eSIM?

Activation of eSIM is super easy. You have to go to an eSIM delivery location that is mentioned in the upper section. And follow the below steps to activate your eSIM.

• First, choose your plan
• Select your mobile number
• Complete the biometric verification process
• Turn on your phone’s internet connection 
• Scan the SIM kit’s QR Code
• Just go through the following steps

You can also contact Grameenphone Online Customer Service for clarifying your more queries.

How to Migrate to eSIM from Your Physical SIM?

Migrating from a physical SIM to eSIM is straightforward and easy. Just take a look at the following steps.

You need to go to your nearest GP Center or GP online shop with the eligible handset for eSIM.

• Request for eSIM migration
• Finish the biometric verification process
• Turn on the data connection in your mobile
• Scan the QR Code found in the SIM kit
• Allow the steps that your device shows

How Much Cost Do You Need to Have an eSIM in Bangladesh?

The cost of purchasing an eSIM is not expensive. Now you can get an eSIM only at 200 TK cost. If you want to migrate to eSIM, you’ll require 99TK only. But the migration is totally free for the GP STAR users.

One more interesting thing is that GP provides the online delivery services of eSIM for the Dhaka Metropolitan city only. In this case, you can place an order for your eSIM.

Final Verdict

Well, now you are able to take an eSIM for you as you have already gone through the article about the eSIM registration and the process of migrating the eSIM from the desired location in Bangladesh.

Make sure that your package and the mobile device are compatible with the eSIM before going to make a purchase.

Read in Bengali: জানুন ই-সিম এর সুবিধা এবং অসুবিধা সম্পর্কে।