Last updated on ডিসেম্বর 26th, 2023 at 12:29 অপরাহ্ন
ক্যাশ পেমেন্ট নাকি অনলাইন কার্ড পেমেন্ট?
“অনলাইন শপিং” শতাব্দির সব থেকে কাঙ্খিত প্রসঙ্গ যেটি, মাঝে-মধ্যে মানুষের আশা-আকাঙ্খার বিপরীতে কিছুটা সংশয়ের কারনও হয়ে ওঠে এটি। বর্তমানে উন্নত বিশ্বের বেশির ভাগ দেশের অনলাইন শপিং এর জনপ্রিয়তার রেশ বাংলাদেশের মত তৃতীয় বিশ্বের দেশ সমূহে এসে ঠেকলেও ক্রেতাদের শত ভাগ আস্থা অর্জনের প্রক্রিয়াটি এখনো উন্নয়নশীল অবস্থাতেই বিদ্যমান আছে।
যার কারনে পণ্যের গুণগত মান সহ বেশকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বিশেষ করে অনলাইন শপিং এ কার্ড পেমেন্টের ক্ষেত্রে ক্রেতাদের উৎকণ্ঠা প্রায়শই লাইমলাইটে চলে আসে। তবে এখন দিন বদলেছে, বদলেছে অনলাইনে কার্ড পেমেন্টের ধরণও। দারাজের সম্মানিত গ্রাহকদেরকে তাই এই মর্মে আশ্বস্ত করা যাচ্ছে যে বর্তমানে অনলাইনে কার্ড পেমেন্ট আসলেই অনেক নিরাপদ ও স্বস্তিদায়ক।
অনলাইনে কার্ড পেমেন্ট নিরাপদ ও সহজ, কারণ
নিরাপত্তা ও সুরক্ষা
অনলাইনে যেকোন কাজেই আমাদের সবার আগে মাথায় আসে নিরাপত্তা ও সুরক্ষার কথা, আর অনলাইনে শপিং এর ক্ষেত্রে তো এটার বিকল্প বলতে আর কিছুই নেই। তবে অবাক করার মত হলেও এটাও সত্যি যে অনলাইনে কার্ড পেমেন্টে এখন সব ধরণের সাইবার হামলা থেকে সুরক্ষা পাওয়া আসলেই সম্ভব। এখন ডেবিট কার্ড ও ক্রেডিট কার্ড সহ অনলাইনের মাধ্যমে করা সকল পেমেন্টে গোপনীয়তা খুব কঠোরভাবে অনুসরণ করা হয়। এছাড়া ব্যক্তিগত সকল তথ্যই সর্বসাকুল্যে গোপন রাখা হয়।
রেকর্ড ট্রেস করার সুবিধা
কার্ডের মাধ্যমে পেমেন্টের সকল তথ্য রেকর্ড করা থাকে, যা কার্ড বা ব্যাংক স্টেটমেন্ট থেকে যেকোন সময় জেনে নেয়া যায়। যদি কখনো কোন অনাকাঙ্ক্ষিত লেনদেন হয়েও থাকে সেটা খুঁজে বের করা সম্ভব এই ফিচারটির মাধ্যমে।
দূরে সরিয়ে কষ্টকর পেমেন্ট প্রক্রিয়া
কল্পনা করুন, একটি বড় মানিব্যাগ বের করে ক্রয়ের সময় আপনি বিক্রেতাকে নগদ টাকা প্রদান করবেন। এমতাবস্থায় বোঝার আসলেই কোন উপায় নেই যে কোন ছিঁচকে চোর আপনার মানিব্যাগটির দিকে সতর্ক দৃষ্টি তাক করে আছে, অর্থাৎ যে কোন মূহুর্তেই যেকোন কিছু হয়ে যাওয়ার আশংকা থাকেই। অন্যদিকে, কার্ডগুলি বড় আকারের অর্থ বহন করতে সক্ষম হওয়ায় অযথা আপনাকে নগদ টাকার টানা-হেঁচড়ার দিকে যেতে হচ্ছে না। এক্ষেত্রে কার্ডের মাধ্যমে পেমেন্ট আরো সুবিবেচনাপ্রসূত উপায় প্রস্তাব করে এবং লেনদেনকে আরো দ্রুত ও যৌক্তিক করে তোলে।
কার্ড পুনরুদ্ধার করা যায়, কিন্তু ক্যাশ?
হাতের ক্যাশ টাকা হারিয়ে গেলে খুঁজে বের করা প্রায়শই অসম্ভব, কিন্তু কার্ড হারালে কখনই দুশ্চিন্তার কিছু থাকে না, বরং এক মিনিটে কার্ড বন্ধ করে নতুন কার্ড ইস্যু করানো সম্ভব। এদিক থেকে ক্যাশের থেকে নিশ্চয়ই কার্ডের মাধ্যমে অনলাইন পেমেন্ট নিঃসন্দেহে বাড়তি সুবিধা দিবে ক্রেতাদের।
কার্ডের মাল্টি লেয়ার নিরাপত্তা সুবিধা
কার্ডে কখনো যদি ব্যক্তিগত ডাটা চুরির সম্ভাবনা তৈরী হয়ে থাকে, তখন ইএমভি চিপস সক্ষম কার্ড পেমেন্টের সিকিউরিটির একটি অতিরিক্ত স্তর প্রদান করে। কার্ডে একটি ডায়নামিক ডেটা তখন স্বয়ংক্রিয়ভাবেই তৈরি হয়, প্রতিটি চিপ লেনদেনকে আরো অনন্য ও সহজ করে তোলে। এই অনন্য লেনদেন কোড শুধুমাত্র সেই বিশেষ ক্রয় লেনদেনের সময়ই ব্যবহারযোগ্য হয়, যার ফলে প্রতিটা লেনদেন তখন একটি বিশেষ নিরাপত্তার চাদরে আবর্তিত হয়।
ভ্রমণকারীদের জন্য কার্ড দেয় অসাধারণ নিরাপত্তা
ভ্রমণকারীদের জন্যও কার্ডে থাকে বিশেষ নিরাপত্তা সুবিধা। কিছু পেমেন্ট কার্ড ট্র্যাফিক বীমা অফার করে, যা ব্যক্তিগত দুর্ঘটনা, হারানো জিনিসপত্র এবং ভ্রমণের আনুসঙ্গিক সুবিধা প্রদান করে। আপনার ইস্যুকারী ব্যাংকে ভ্রমণের সাথে তাদের দেওয়া পরিষেবাটি অনুসন্ধান করুন।
কার্ড হারালে বা চুরি হলে ব্যাংক দিবে বাড়তি নিরাপত্তা
দুর্ঘটনা সম্পূর্ণভাবে এড়ানো যায় না, যে কারণে ক্ষতির পরিমাণ কমানোর জন্য ব্যাংকগুলি ব্যবস্থা রাখে। যদি আপনি মনে করেন যে আপনার কার্ড হারিয়েছে বা চুরি হয়ে গেছে, তাহলে আপনার ব্যাংক কে অবিলম্বে অবহিত করুন যাতে তারা আপনার অর্থ সুরক্ষিত করতে পরবর্তী পদক্ষেপ নিতে পারে!
দ্রুতগতিসম্পন্ন, সহজ ও নিরাপদ
অনলাইনে কার্ড পেমেন্ট যেমন সহজ ও নিরাপদ, তেমনি এটি যে একটি অধিকতর দ্রুতগতি সম্পন্ন একটি মাধ্যম, সেই বিষয়ে কোন সন্দেহ থাকে না। তাই বলাই যায় যে অনলাইনে পেমেন্ট ভাল, কার্ডে আরও ভাল।
তাহলে বুঝতেই পারছেন, অনলাইনে কার্ড পেমেন্ট এখন কতটা সহজ ও নিরাপদ। সুতরাং অফলাইন ক্যাশ পেমেন্টে বাড়তি ঝুঁকি নিয়ে অনলাইনে কার্ড পেমেন্টের সহজ ও নিরাপদ অনলাইন শপিং সুবিধা কেন হাতছাড়া করবেন? আর অনলাইনে কার্ড ও মোবাইল ব্যাংকিং পেমেন্টের বিস্তারিত প্রসেস জানতে এখনি ভিজিট করতে পারেন দারাজ অফিশিয়াল ওয়েবসাইট (Daraz.com.bd) তে অথবা দারাজ মোবাইল অ্যাপে যে কোন সময়েই। এছাড়া সাম্প্রতিক দারাজ মেগা ক্যাম্পেইনে যাবতীয় কেনাকাটা নিশ্চিন্তে কার্ড পেমেন্টেই সারতে পারেন।
সেরা দামে সেরা অনলাইন শপিং করতে ভিজিট করতে পারেন ক্যাম্পেইন যেখানে আপনার জন্য অপেক্ষা করছে সেরা মানের সকল পণ্যের উপর দারুণ সব ডিসকাউন্ট অফার ও ভাউচার।
টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে কি কি আছে তা অনেকেই জানতে চান। এমন অনেক লোক আছেন যারা ছাত্র থাকাকালীন বাংলাদেশে ঘরে বসে অনলাইনে টাকা আয় করার মাধ্যমে নিজের ব্যয় পরিচালনা করতে চান। আবার অনেকে বাংলাদেশের সেরা অনলাইন আর্নিং সাইট কোনটি বা কোনও খরচ ছাড়াই অনলাইনে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় বা কীভাবে অর্থ উপার্জন করতে হয়; সে সম্পর্কে জানতে চান।
আপনি যদি ছাত্রদের জন্য অনলাইনে আয় বা শিক্ষার্থীদের জন্য কোন বিনিয়োগ ছাড়াই অনলাইনে কীভাবে ফ্রি টাকা ইনকাম করা যায় বা ঘরে বসে কিভাবে সহজে টাকা আয় করা যায়, সে ব্যাপারে জানতে আগ্রহী এবং বাংলাদেশের অনলাইন উপার্জনকারী সাইটগুলি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে উদগ্রীব, তবে আপনি সঠিক জায়গায় আছেন। আপনি কি টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট খুঁজছেন? তাহলে অনলাইনে ইনকাম বাংলাদেশী সাইট অথবা অনলাইন ইনকাম সাইট লিখেও গুগোল সার্চ করতে পারেন।
কিভাবে অনলাইনে অর্থ উপার্জন করতে হয় তার সম্পূর্ণ গাইড অনুসরণ করে অনলাইনে ইনকাম করার উপায় জেনে আপনিও সহজেই বাংলাদেশে অনলাইনে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। অনেকে ঘরে বসে টাকা আয় করতে চাই বলে গুগোলে সার্চ করে থাকেন; কিভাবে টাকা আয় করা যায় অথবা টাকা উপার্জন করা যায়, সেই আলোচনাই থাকছে আজকের পর্বে।
⇒ কিভাবে অনলাইনে টাকা ইনকাম করা যায় ?
ইকমার্স সাইটগুলোতে বিক্রয় করুন
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং দিয়ে অর্থোপার্জন করুন
একজন রিসেলার হয়ে হয়ে উঠুন
আপনার অল্প ব্যবহৃত পণ্য বিক্রয় করুন
রাইড শেয়ারিং সার্ভিসের সাথে নিজেকে যুক্ত করুন
ফ্রিল্যান্সিং
আপনার গাড়িটি ভাড়ায় পরিচালনা করুন
জরিপ এর মাধ্যমে আয়
একজন গৃহশিক্ষক হয়ে উঠুন (অনলাইন / অফলাইন)
একটি ইউটিউব চ্যানেল শুরু করুন
একজন সফল ইনফ্লুয়েন্সার হয়ে উঠুন
একটি ব্লগ শুরু করুন
একজন লেখক হন
একজন পর্যালোচক হয়ে উঠুন
একজন খন্ডকালীন ফটোগ্রাফার হন
বিকাশের মাধ্যমে টাকা আয় করুন
আসুন এক ঝলক দেখে নেওয়া যাক কিভাবে বাংলাদেশে ঘরে বসে অনলাইনে বাংলাদেশি আর্নিং সাইট থেকে অর্থ উপার্জন করা যায়। আমাদের টিউটোরিয়ালটি অনুসরণ করে অনলাইনে টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় সম্পর্কে জেনে নিতে পারেন।
বাংলাদেশে অনলাইনে কিভাবে ইনকাম করা যায়?
১। ইকমার্স সাইটগুলোতে বিক্রয় করুন
বাংলাদেশে খুব সহজে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় এসব নিয়ে ভাবছেন? তবে সহজ একটি অনলাইন ইনকাম পদ্ধতি সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। যেহেতু ই-বাণিজ্য খাতটি দিন দিন দ্রুত বাড়ছে, দারাজ বাংলাদেশের মতো এত জনপ্রিয় ও সবচেয়ে বড় ইকমার্স ওয়েবসাইটে পণ্য বিক্রি করা এখন অনলাইনে আয় করার নিশ্চিত উপায় হিসেবে গণ্য হয়। কিভাবে দারাজে বিক্রয়কারী হিসেবে সাইন আপ করবেন তা জেনে আপনি সহজেই অনলাইনে বিক্রয় শুরু করতে পারেন। ঘরে বসে অর্থ উপার্জন করার এটাও একটি সুবর্ণ সুযোগ।
আপনার যদি কোনও ওয়েবসাইট, ইউটিউব চ্যানেল, বা ফেসবুক পেজ থেকে থাকে, তবে অর্থ উপার্জনের জন্য সেরা অনলাইন মাধ্যম হতে পারে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। ফেসবুকে কিভাবে টাকা আয় করা যায়? ফেসবুকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম করা যায়। অনলাইনে নিশ্চিন্তে অর্থ উপার্জনের জন্য আপনি দারাজ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং প্রোগ্রামটিতে আস্থা রাখতে পারেন, যেখানে বিকাশ সহ অন্যান্য পেমেন্ট মেথড ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে।
একজন রিসেলার হয়েও বাংলাদেশে অর্থ উপার্জনের যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে। এজন্য আপনাকে পুনরায় বিক্রয় উপযোগী সঠিক পণ্যটি বেছে নিতে হবে এবং তারপর যথাসম্ভব সর্বনিম্ন পাইকারি দামে থেকে ক্রয় করতে হবে। এরপর আপনার নিজস্ব প্রফিট মার্জিন সেট করতে পারলেই সে অনুযায়ী পণ্য বিক্রয় করে একজন সফল রিসেলার হিসেবে লাভবান হতে পারবেন আপনিও।
৪। আপনার অল্প ব্যবহৃত পণ্য বিক্রয় করুন
আপনার পুরনো ব্যবহৃত যেসব অক্ষত জিনিস অযোথা বাসায় পড়ে আছে, সেসব দ্রব্য সামগ্রী বিক্রি করেও অনলাইনে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। বর্তমানে বাংলাদেশে বিক্রয় ডটকম, ইবাজার, ক্লিকবিডি সহ অসংখ্য পুরাতন মালামাল বিক্রির ওয়েবসাইট থেকে আপনি এই বিশেষ সুবিধা পেতে পারেন। এটাও শিক্ষার্থীদের জন্য বিনিয়োগ ব্যতীত অনলাইনে অর্থ উপার্জনের এক দুর্দান্ত উপায়।
৫। রাইড শেয়ারিং সার্ভিসের সাথে নিজেকে যুক্ত করুন
আপনার যদি মোটরসাইকেল অথবা কার থেকে থাকে, তাহলে পাঠাও, উবার, ওভাই, সহজ প্রভৃতি রাইডিং সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে সহজ আয়ের একটা বিশাল সুযোগ লুফে নিতে পারেন। এসব রাইডার ভিত্তিক সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের সাথে সাইন আপ করে আপনি অনলাইন আয়ের একটি মাধ্যম হিসেবে অর্থ উপার্জন শুরু করতে পারেন। এমন আরো অনেক অ্যাপ বা ওয়েবসাইট ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান থেকে অনলাইনে অর্থ উপার্জন করা বেশ সহজ বটে। এছাড়া আপনি যদি সাইকেল দাম দিয়ে কিনে ফেলে রেখেছেন- এমন হয় তাহলে খুব সহজেই ফুড ডেলিভারি করে ভালো পরিমাণ অর্থ আয় করতে পারেন।
৬। ফ্রিল্যান্সিং
বাংলায় একটা প্রবাদ আছে, “থাকে কাজ তো সকালে সাজ, নেই কাজ তো খই ভাঁজ!” কিন্তু ফ্রিল্যান্সিং বর্তমানে এতটাই লাভজনক যে পেশাটিকে বর্তমানে অনেকে চাকরি ও ব্যবসা এর উপরে প্রাধান্য দিয়ে থাকেন। আর আপনি যদি সর্বাধিক নির্ভরযোগ্য অনলাইন অর্থোপার্জন উপযোগী সাইটগুলোর সন্ধান করে থাকেন বা ঘরে বসে কিভাবে আয় করা যায় তা জানতে চান, তবে ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলি আপনার জন্য সেরা সমাধান হতে পারে। আপনি আপওয়ার্ক, ফাইভার এবং ফ্রিল্যান্সার ডটকম এ আপনার দক্ষতা লিখে সহজেই অনলাইনে অর্থ উপার্জন করতে পারেন এবং ঘর থেকেই আপনার ক্লায়েন্টের জন্য কাজ করতে পারেন।
৭। আপনার গাড়িটি ভাড়ায় পরিচালনা করুন
আপনার যদি কোন গাড়ি থেকে থাকে তবে সেটা ভাড়ায় চালনা করে অর্থ উপার্জন করা সম্ভব। অর্থাৎ গাড়ি ভাড়া দিয়েই আপনি কোন কাজ ছাড়াই খুব সহজে অর্থ উপার্জন করতে পারছেন। এখন অনলাইনে গাড়ি ভাড়া দিয়ে অর্থ উপার্জনের জন্য কয়েকটি সেরা অ্যাপ ও ওয়েবসাইট রয়েছে।
৮। জরিপ এর মাধ্যমে আয়
বাংলাদেশে টাকা আয় করার জন্য বর্তমানে বেশ কয়েকটি সেরা ওয়েবসাইট রয়েছে যা বিভিন্ন বিষয় জরিপের মাধ্যমে অনলাইনে ওয়েবসাইট থেকে আয় করার সুযোগ দেয়। অর্থ উপার্জনের জন্য আপনাকে নির্দিষ্ট একটি জরিপে অংশ নিতে হবে। শিক্ষার্থীদের জন্য অনলাইনে টাকা আয় করার ওয়েবসাইট হিসেবে আপনি কয়েকটি সেরা অর্থের বিনিময়ে জরিপ সাইটগুলি খুঁজে পেতে পারেন।
৯। একজন গৃহশিক্ষক হয়ে উঠুন (অনলাইন / অফলাইন)
অফলাইনে ও অনলাইনে টাকা আয় করার অনেকগুলি উপায় রয়েছে। আর সেগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি হল টিউশন। কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের জন্য টিউশনি টাকা আয়ের এক দুর্দান্ত মাধ্যম হতে পারে। ছাত্র-ছাত্রীকে বাসায় গিয়ে পড়িয়ে অথবা ঘরে বসে অনলাইনে পড়ানোর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা এখন অনেক সহজ।
১০। একটি ইউটিউব চ্যানেল শুরু করুন
বাংলাদেশে বর্তমানে অনলাইনে টাকা আয়ের অতি উত্তম একটি মাধ্যম হল ইউটিউব। এটিকে বাংলাদেশের সেরা অনলাইন আয়ের সাইট হিসেবেও বিবেচনা করা হয়। আপনার যদি কোন ইউটিউব চ্যানেল থাকে তবে আপনি সহজেই অনলাইনে অর্থ উপার্জন করতে সক্ষম হবেন।
১১। একজন সফল ইনফ্লুয়েন্সার হয়ে উঠুন
বর্তমানে ইনফ্লুয়েন্সিং পেশাটি অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠতে শুরু করেছে। অনলাইনে সোশ্যাল মিডিয়া বিশেষ করে ফেসবুক, ইন্সটাগ্রাম অথবা ইউটিউব কিংবা ওয়েবসাইটের মাধ্যমেও আপনি একজন সফল ইনফ্লুয়েন্সার হয়ে অনলাইনে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। এটি অনলাইনে টাকা ইনকাম করার একটি দুর্দান্ত উপায়। এই পেশার মাধ্যমে আপনি টার্গেট করা অডিয়েন্সকে প্রভাবিত করে কিছু নগদ টাকা আয় করে নিতে পারেন।
১২। একটি ব্লগ শুরু করুন
আপনি যদি কখনও অনলাইনে কিভাবে অর্থ উপার্জন করা যায় সেটা নিয়ে ভেবে থাকেন, তবে একটি ব্লগ শুরু করা হবে আপনার জন্য সহজ সমাধান। আপনি যদি গুগোল থেকে আপনার সাইটে একটি বড় অংকের অর্গানিক ট্র্যাফিক দখল করতে পারেন, তবে আপনার ওয়েবসাইটটি একটি আসল অনলাইন আয়ের সাইট হতে পারে।
১৩। একজন লেখক হন
আপনি যদি একজন লেখক হয়ে থাকেন, তবে ইজিটাইপিংজব এর মত প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য লেখালেখি করে টাকা আয় করতে পারবেন। বাংলাদেশের অনেক অনলাইন আর্নিং সাইটে কন্টেন্ট রাইটার হিসেবে অর্থ উপার্জন করা সম্ভব।
১৪। একজন পর্যালোচক হয়ে উঠুন
রিভিউ বা পর্যালোচনা এখন অনলাইন মার্কেটিং এর প্রবল সম্ভাবনার প্রতীক। এখন অনলাইনে পণ্য রিভিউ করে ঘরে বসেই পর্যাপ্ত টাকা আয় করতে পারেন।
১৫। একজন খন্ডকালীন ফটোগ্রাফার হন
শাটারস্টক ডটকমের মতো অনেকগুলি সেরা ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে আপনার সেরা ক্যাপচার করা ফটোগ্রাফ গুলো তাদের কাছে বিক্রি করে কিছু আয় করার সুযোগ দেয়। কেবল কিছু দুর্দান্ত ফটোগ্রাফি করেই নগদ অর্থ উপার্জনের একটি দুর্দান্ত উপায় হতে পারে এটি।
১৬। বিকাশের মাধ্যমে টাকা আয় করুন
অনলাইনে ইনকাম করার জন্য আরো অনেক গুলো বাস্তব সুযোগ রয়েছে। যেমন বিকাশে টাকা ইনকাম করার উপায় হিসেবে আপনি ঘরে বসে মোবাইল দিয়ে আয় করে বিকাশে টাকা পাচ্ছেন মোবাইলে। কিভাবে গেম খেলে টাকা আয় বিকাশে করা যায়, দেখে নিতে পারেন অনলাইনে। আপনি কি জানেন কিভাবে ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম করা যায়? ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম করে পেমেন্ট বিকাশে নিতে পারবেন বর্তমানে।
বাংলাদেশে টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় আরো যেসব পদ্ধতিতে:
অনলাইনে কি কি কাজ করা যায় আর? গেম খেলে টাকা আয় বিকাশে করা যায়। আরো টাকা ইনকাম করার গেম আছে যেমন লুডু খেলে টাকা ইনকাম, জাভা গেম খেলে টাকা আয়, তাস খেলে টাকা ইনকাম, free fire খেলে টাকা ইনকাম, quiz খেলে টাকা আয় এমনকি টিকটক ও লাইকি থেকে টাকা ইনকাম এখন অনেক সহজ। অনলাইনে গেম খেলে টাকা ইনকাম করার অ্যাপস খুঁজে পেতে গেম খেলে টাকা আয় বা গেম খেলে টাকা ইনকাম লিখে সার্চ করতে পারেন।
আর google থেকে টাকা ইনকাম করতে এডসেন্স থেকে টাকা তোলার পদ্ধতি ও কিভাবে গুগল এডসেন্স একাউন্ট খুলব -এ সংক্রান্ত তথ্যে চোখ বুলিয়ে নিতে পারেন। আর টাকা আয় করার apps বা টাকা ইনকাম করার অ্যাপ অনলাইনে খুঁজে পেতে বাংলাদেশি app দিয়ে টাকা ইনকাম লিখে গুগোল সার্চ করতে পারেন। এক্ষেত্রে টাকা ইনকাম করার অ্যাপ লিখেও গুগোলে সার্চ করে দেখতে পারেন। আপনার মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করা যায় কিভাবে সেটা জানার জন্য কিছু বিকাশে আয় করার সাইট দেখে নিতে পারেন। সেই সাথে ডলার আয় করার উপায় আছে অনলাইনে।
অনলাইনে উপার্জনের অনেকগুলি উপায় রয়েছে যেমন বাংলাদেশে বা পিপিসিতে বিজ্ঞাপন দেখে টাকা আয় বা ইনকাম, তবে এগুলোর মধ্যে অনেকগুলিই কেবল স্প্যাম। সুতরাং আপনার অনলাইন কাজ শুরু করার আগে আপনাকে অবশ্যই অনলাইন পেজ বা সাইটের সত্যতা পরীক্ষা করতে হবে। অনলাইনে কাজ শিখুন, আপনার দক্ষতা অনুযায়ী সহজেই কিছু অনলাইন কাজ পেতে পারেন। ভাগ্য সুপ্রসন্ন হোক।
দেশের বৃহত্তম অনলাইন শপ দারাজের মাধ্যমে আপনি সহজেই পণ্য বিক্রয় করতে পারবেন। দারাজে পণ্য বিক্রি করার মতো টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে খুব কমই আছে। দারাজের মাধ্যমে পণ্য বিক্রয় করলে সবসময়ের মতই থাকছে বিশেষ কিছু সুবিধা, যেমন দারাজের মাধ্যমে আপনি পৌঁছে যেতে পারবেন লাখো ক্রেতার কাছে, বিনামূল্যে তালিকাভুক্ত হতে পারবেন দারাজ বাংলাদেশ ওয়েবসাইটে(daraz.com.bd), পাবেন নিরাপদ ও নির্বিঘ্নে পেমেন্টের সুবিধা এবং আরো হরেক রকমের সুযোগ-সুবিধা। এবার চলুন জেনে নেই ৫ টি সহজ ধাপের কথা যেভাবে খুব সহজেই দারাজের সেলার হওয়া যাবে।
দারাজ বাংলাদেশে সেলার হবার সহজ পদ্ধতি
প্রথম ধাপ- সাইন আপ করুন
দারাজ বিক্রেতা কেন্দ্র লগইন পেইজে যান এবং আপনার দ্রুত নিবন্ধন সম্পূর্ণ করুন। শুধুমাত্র আপনার ফোন নম্বর দিয়ে আমাদের ওয়েবসাইট বা মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে আপনার অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন।
দ্বিতীয় ধাপ- প্রোফাইলে তথ্য যোগ করুন
আপনার ইমেল এবং স্টোরের নাম প্রদান করে আপনার প্রোফাইল সম্পূর্ণ করুন যাতে আমরা আপনাকে সনাক্ত করতে পারি।
তৃতীয় ধাপ- ঠিকানা বিবরণ প্রদান করুন
আপনার ব্যবসার সমস্ত ঠিকানা বিবরণ প্রদান করুন ।
চতুর্থ ধাপ- আইডি এবং ব্যাঙ্ক তথ্য যোগ করুন
আপনার আইডি এবং ব্যবসা সম্পর্কিত বিবরণ যোগ করুন। অর্থপ্রদানের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যাঙ্ক তথ্য অন্তর্ভুক্ত করুন।
পঞ্চম ধাপ- পণ্য তালিকাভুক্ত করুন
বিক্রেতা কেন্দ্রের মাধ্যমে আপনার দোকানে পণ্য যোগ করুন। মান নিয়ন্ত্রণের মধ্য দিয়ে যাওয়ার পরে আপনার পণ্যগুলি লাইভ হওয়ার সাথে সাথে বিক্রি শুরু করুন।
অভিনন্দন! এখন আপনি সবাই দারাজ অনলাইন শপের একজন সফল বিক্রেতা হওয়ার জন্য প্রস্তুত। আরও যেকোন সহায়তার জন্য, আপনি দারাজ বিক্রেতা কেন্দ্রের হেল্পলাইন নম্বর (+88) 096 100 00 123 ব্যবহার করতে পারেন।
পণ্য তালিকাভুক্ত হওয়ার পর এখন আপনি সহজেই অর্ডার গ্রহন করতে পারবেন এবং সারাদেশে পণ্য বিক্রয় করতে পারবেন। দারাজ সেলার সেন্টারের মাধ্যমে পরিচালনা করুন গ্রহণকৃত অর্ডার।
অর্ডার গ্রহণের পর, পণ্য মোড়কজাত করে বাকিটা ছেড়ে দিন দারাজের উপর অথবা মোড়কজাত পণ্যগুলো চাইলে পৌঁছে দিতে পারেন দারাজের পার্টনার লোকেশনে। উল্লেখ্য, দারাজ ফার্স্ট সার্ভিসের মাধ্যমে আপনি শুধুমাত্র দারাজকে পণ্য পৌঁছে দিলেই, দারাজ আপনার পণ্য সংরক্ষণ, মোড়কজাতকরণ এবং ডেলিভারি করবে।
সহজেই আপনার অ্যাকাউন্ট-এ পৌঁছে যাবে পেমেন্ট এবং আপনি নিশ্চিন্তে প্ল্যান করুন কিভাবে ব্যবসার পরিধি বাড়াবেন। উল্লিখিত সহজ প্রক্রিয়া অনুযায়ী, সেলফ সাইন আপের মাধ্যমে আপনি সহজেই পারবেন আপনার পন্যের বিক্রয় বাড়াতে। তাই দেরি না করে আজই সাইন আপ করুন। হ্যাপি সেলিং!
1 Comment